Monday, September 4, 2023

রংপুর জেলা

 

রংপুর জেলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ


রংপুর জেলা

টাউন হল রংপুর

দেশের উত্তর বঙ্গের অন্যতম বড় একটি বিভাগীয় প্রশাসনিক  জেলা শহরে নাম হলো রংপুর জেলা।

এই জেলাটি ২০১০ সালের ২৫শে জানুয়ারী দেশের সপ্তম বিভাগ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে বিভাগীয় মর্যাদায় যাত্রা শুরু করে। এর আগে এটি রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত একটি জেলা শহর ‍ছিল। রংপুর জেলা বাংলাদেশের ২য় জেলা । এই জেলাটি ১৭৬৯ সালের ১৬ই ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলা শহরের ক্যাটাগরীর দিক থেকে রংপুর জেলাটি “এ” ক্যাটাগরীর একটি জেলা। এই জেলায় প্রায় ৭০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী জিআই পন্য শতরঞ্জি বিখ্যাত বস্তু। এই জেলার আরও অনেক ঐতিহ্য আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

রংপুর জেলা

 রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ

আজকের আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম জেলা রংপুর জেলাকে নিয়ে।

প্রথমেই আমরা জেনে নিব এই জেলার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং অবস্থানঃ

লোকমুখে শোনা যায় এই জেলাটি পূর্বে রঙ্গপুর থেকে কালের পরীক্রমায় রংপুর নামে পরিচিতি লাভ করে। এছাড়াও এই জেলাটির আরেকটি নাম ছিল জঙ্গপুর।

ইতিহাস থেকে জানা যায় এই জেলাতে উপমহাদেশ থেকে ইংরেজরা এসেছিল এই জেলার মাটি অনেক উর্বর ছিল বলে। তাই তারা এদেশরে গরীব চাষীদেরকে জোর করে নীল চাষ করাতো।

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের এই জেলাটির ২৫°০৩ থেকে ২৮°২৮ অক্ষাংশে এবং ৮৮°৪৫ থেকে ৮৯°৫৫ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। রংপুর জেলার উত্তরে নীলফামারী ও লালমনিরহাট, পূর্বে কুড়িগ্রাম জেলা, পশ্চিমে দিনাজপুর জেলা এবং দক্ষিণে গাইবান্ধা জেলা অবস্থিত।

 

 

বাংলাদেশের বঙ্গপ্লাবন ভূমির অংশ  বলা হয় এই জেলাকে। কিন্ত ভূত্বাত্তিক দিক বিবেচনায় এই জেলাটি বাংলাদেশের অনান্য জেলা থেকে ভিন্ন।

বাংলাদেশের অনান্য জেলার মতই এই জেলাটির মধ্য দিয়ে অনেক নাম করা বড় বড় নদীগুলো প্রবাহিত হচ্ছে।এই জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে যাওয়া নদীগুলোর নাম হলো তিস্তা এবং ঘাঘট নদ।

এই নদীগুলো ভারতের নদী থেকে শাখা নদী হিসেবে বাংলাদেশের বুক চিড়ে প্রবাহিত হয়ে গেছে।

এখন আসি রংপুর জেলার  প্রশাসনিক অঞ্চল নিয়ে।

এই জেলাটির মোট ৮টি উপজেলা রয়েছে, একটি সিটি কর্পোরেশন এবং তিনটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এছাড়াও এই জেলায় মোট ৭৬টি ইউনিয়ন এবং ১৪৫৫ টি মৌজা নিয়ে গঠিত।

রংপুর জেলার ৮টি উপজেলার নাম-

১. কাউনিয়া, ২. গঙ্গাচড়া, ৩. তারাগঞ্জ, ৪. পীরগঞ্জ, ৫. পীরগাছা, ৬. বদরগঞ্জ, ৭. মিঠাপুকুর এবং ৮. রংপুর সদর।

এই জেলার মোট আয়তন ২৩০৮ বর্গ কি.মি.।

রংপুর জেলার মোট জনসখ্যা সর্বশেষ আদমশুমারী অনুযায়ী ৩১,৬৯,৬১৫ জন।প্রতি বর্গ কি.মি. তে বসবাস করে ১৩২০ জন করে।এই জেলার স্বাক্ষরতার হার শতকরা ৭০.৫৯ %।

রংপুর জেলার পোস্টকোড ৫৪০০ এবং প্রশাসনিক বিভাগের কোড ৫৫৮৫।

রংপুর জেলার প্রধান অর্থ্নীতি তামাক। কারন এই জেলায় প্রচুর পরিমাণে তামাক উৎপাদন হয়। তাই এই জেলাকে তামাকের জন্য বিখ্যাত জেলা বলা হয়। এই জেলার উৎপাদিত তামাক দিয়েই সারা বাংলাদেশে তামাকের চাহিদা মেটানো হয়। এছাড়াও এই তামাক বর্তমানে বিদেশে রপ্তানী করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হয়।তামাকের জন্য বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো কোম্পানী প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উৎপাদিত তামাক তাড়া বিভিন্ন জেলা হতে সংগ্রহ করে বিদেশে নিয়ে যায়। এছাড়াও দেশীয় কোম্পানী আকিজ তামাক সংগ্রহ করে থাকে।এছাড়াও কৃষি প্রধান দেশ বলে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই কৃষি কাজ হয়ে থাকে।রংপুরে ধান, আলু, পাট, হাড়িভাঙ্গা আম এবং প্রায় ৭০০ বছরের ঐতিহ্য ভরা জিআই পন্য শতরঞ্চি এর রংপুর মোঘল আমল হতে বিখ্যাত।

ধান, পাট, আলু , আম এবং অনান্য কাঁচা সবজি বাংলাদেশ জুড়ে সমাদৃত। দেশের সবজির বাজারে রংপুরের উৎপাদিত সবজি বিরাট ভূমিকা পালন করে আসছে।

 শিল্পপ্রতিষ্ঠান-

 রংপুর জেলার  একটি জায়গার নাম কেল্লাবন্দ। এই কেল্লাবন্দ  এলাকায় বিসিক শিল্প নগরী গড়ে উঠেছে।

এই কেল্লাবন্দ এলাকায় ভারী ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে।আর এই প্রতিষ্ঠানগুলো আজকে বাংলাদেশে অনেক সুনাম নিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে।

এগুলো নামগুলো হলোঃ

. আর এফ এল

. মিল্কভিটা

. আরডি মিল্ক

. বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজ। এছাড়াও জেলার হারাগাছ নামক জায়গায় সিগারেট বিড়ির ফ্যাক্টরী রয়েছে।তাছাড়া রংপুর শহরের আলমনগরে রয়েছে আর. কে ফ্যান কারখানা। বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুরে গড়ে উঠেছে শ্যামপুর চিনি কল লিমিটেড, রংপুর ডিষ্টিলারিজ এন্ড কেমিক্যাল  কোঃ লিঃ। এছাড়া পীরগাছা উপজেলায় আছে পাট কল।

 

রংপুর জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহ-

রংপুর জেলাটি অনেক প্রাচীন শহর হয়ায় এই জেলায় অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু স্থানের নাম আপনাদের সামনে আমি সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করছি।

১. কারমাইকেল কলেজ,

২. তাজহাট রাজবাড়ী,

৩. মান্থনা জমিদার বাড়ি,

৪. ইটাকুমারী জমিদার বাড়ী,

৫. মিঠাপুকুর শালবন,

৬. পায়রাবন্দ,

৭.  মহিপুর,

৮. দেবী চৌধুরাণীর পুকুর,

৯. তিস্তা সড়ক ও রেল সেতু,

১০. আনন্দ নগর,

১১. রংপুর চিড়িয়াখানা,

১২. চিকলি বিল ও পার্ক,

১৩. ঘাঘট প্রয়াস পার্ক,

১৪. ভিন্ন জগৎ পার্ক,

১৫. শ্রী জ্ঞানেন্দ্র নারায়ণ রায়ের জমিদার বাড়ি,

১৬. তনকা মসজিদ।

 রংপুর জেলার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সমূহ-

রংপুর জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আপনাদের সামনে ছোট পরিসরে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

রংপুর জেলার অনেক পুরোনো এবং শিক্ষাদীক্ষায়  অনেক প্রসিদ্ধ জেলা।

এই জেলায় দেশের সুনামধন্য শি্ক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।

এই জেলায় মোট ২৮২টি উচ্চ মাধ্যমিক ‍বিদ্যালয়, ৭২২ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,৩৮ টি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩২০টি মাদ্রাসা যা ১৯৩টি বেসরকারী প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত।

এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম এখানে তুলে ধরছি।

১. বীর উত্তম শহীদ সামাদ স্কুল এন্ড কলেজ,

২. রংপুর জিলা স্কুল,

৩. কৈশাল রঞ্জন উচ্চ বিদ্যালয়,

৪. রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়,

৫. মরিয়ম নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,

৬. কেরামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়,

৭. রংপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,

৮. আফান উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় রংপুর,

৯. ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,

১০.  লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ রংপুর,

১১. পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ রংপুর,

১২. বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ,

১৩. বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ,

১৪. কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ,

১৫. বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ রংপুর,

১৬. কারমাইকেল কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ,

১৭. সিদ্দীক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ,

১৮. বীর উত্তম শহীদ সামাদ এন্ড কলেজ,

১৯. রংপুর ক্যাডেট কলেজ,

২০. কারমাইকেল কলেজ,

২১. রংপুর সরকারী কলেজ,

২২. সরকারী বেগম রোকেয়া কলেজ,

২৩. বেগম রোকেয়া সরকারী মহিলা মেডিকেল কলেজ,

২৪.মাওলানা কেরামত আলী কলেজ রংপুর,

২৫. মাহিগঞ্জ কলেজ রংপুর,

২৬. প্রাইম মেডিকেল কলেজ,

২৭. রংপুর মেডিকেল কলেজ ও

২৮. রংপুর নার্সিং কলেজ।

বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে মোট একটি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।

কয়েকটি সুনামধ্য মাদ্রাসা রয়েছে, তারমধ্যে অন্যতম মাদ্রাসাগুলো হলো;

১. বড় রংপুর কারামাতিয়া কামিল মাদ্রাসা,

২. ধাপ সাতগাড়া বায়তুল মুকাররম মডেল কামিল মাদ্রাসা ও

৩. মুলাটোল মদিনাতুল উলম কামিল মাদ্রাসা।

উল্লেখ্য পুরো রংপুর বিভাগের মধ্যে রয়েছে একটি মাত্র সরকারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। আর এটির নাম হলো রংপুর মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল।

এটি ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।তাছাড়াও আরও দুইটি হাসপাতাল আছে, সেগুলো হলো- ১. মা ও শিশু ক্লিনিক ও ২. বক্ষব্যাধী ও রংপুর সদর হাসপাতাল যা কলেরা হাসপাতাল নামে পরিচিত।

রংপুর জেলার বিখ্যাত ও গুণী ব্যক্তি-

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছূ পরিচিত জনদের নাম আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

সোনার বাংলা বিনির্মাণে যাদের অনেক অবদান রয়েছে এবং চলমান। সেই সব লোকগুলো হলো-

১. হেয়াত মাহমুদ- তিনি ছিলেন মধ্য যুগের একজন বিশিষ্ট কবি।

২. বেগম রোকেয়া- যার অবদানে মুসলিম সমাজে নারী শিক্ষার প্রসার ঘটে।বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কে বলা হয় নারী জাগরণের অগ্রদূত।

৩. এম. এ ওয়াজেদ মিয়া-তিনি ছিলেন খ্যাতনামা পরমানু বিজ্ঞানী।তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী এবং তিনি সায়মা ওয়াজেদ পুতুল এবং জয়ের পিতা।

৪. লেফটে্ন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ- তার জন্ম ১ ফেব্রুয়ারী ১৯৩০ ইং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি বিভাগের কোচবিহার জেলার দিনহাটা শহরে । এবং তার মৃত্যু ১৪ জুলাই  ২০১৯ ইং ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে। তিনি বাংলাদশ সেনাবাহিনীর ৬ষ্ঠ সেনাপ্রধান, বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি (১৯৮৩-১৯৯০ সাল পর্যন্ত) এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়াও তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। তার অবদান বাংলাদেশের মাটি ও মানুষ চিরদিন মনে রাখবেন। তিনি এই বাংলাদেশকে উন্নতির এক মাইল ফলকে নিয়ে গিয়ে আমাদেরকে প্রদান করে গেছেন এক সুন্দর বসবাসযোগ্য ভূমি।

ঢাকা শহরকে দিয়েছেন নতুন এক রুপ। তার শাসনামলে দেশের অনেক উন্নতি হয়েছে।

৫. মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা- তিনি বাংলাদেশ সোনাবহিনীর সাবেক একজন সেনাপ্রধান ছিলেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং বীর বিক্রম খেতাবে ভূষিত হন।

৬. টিপু মু্ন্সি- যিনি বাংলাদেশ সরকারের একজন বানিজ্যমন্ত্রী।

৭. মশিউর রহমান রাঙ্গা- যিনি জাতীয় পার্টির মহাসচিব।

৮. আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম- তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি এবং বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ তম রাষ্ট্রপতি।

৯. মশিউর রহমান- তিনি ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী।

১০. গোপাল লাল রায়- তিনি ছিলেন একজন সুনামধন্য রাজনীতিবিদ এবং তাজহাটের জমিদার, ১৯১৪-১৯২৩ সাল পর্যন্ত তিনি  রংপুর পৌর সভার চেয়ারম্যান ছিলেন।

১১. দেবী প্রসাদ রায় চৌধুরী- ভারতীয় ভাস্কর, চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।

১২. আনিসুল হক চৌধুরী- তিনি রংপুরের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ।

১৩.  আনিসুল হক- লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক।

১৪. ড. রাশিদ আফসারী- তিনি একাধারে  বাংলা- ইংরেজী লেখক, প্রাবন্ধিক,কলামিষ্ট, অনুবাদক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া এর ১২ তম উপচার্য।

১৫. জি. এম. কাদের -তিনি একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ এবং সাবেক মন্ত্রী। এছাড়াও তার আরেকটি পরিচয় এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ এর ছোট ভাই।

১৬. নাসির হোসেন- বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার।

১৭.  রবীন্দ্রনাথ মৈত্র- বাঙ্গালী সাহিত্যিক।

১৮. মজিবর রহমান – ১৯৫২ এর ভাষা সৈনিক।

১৯.  পাভেল রহমান- আলোক চিত্রে একুশে পদকপ্রাপ্ত।

২০. মাহবুব আলম- সাহিত্যিক।

বি.দ্র. এই পোস্টটি যেকোনো সময় পরিবর্তন এবং সংশোধনযোগ্য।

এই পোস্টটিতে যদি কোনো ধরনের ভুল থেকে থাকে তবে অবশ্যই আপনার পরামর্শ জানাবেন।


দেশের অনান্য জেলা সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের সাথেই থাকুন।

আরও পড়ুনঃ 

নেত্রকোণা জেলার পরিচিতি


বাগেরহাট জেলার সংক্ষিপ্ত আলোচনা


পাবনা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

মুরগী পালন করে প্রতিমাসে লাখ টাকা আয়

 

Previous Post
Next Post

0 comments:

Thank you sharing for your comment