Thursday, November 2, 2023

নীলফামারী জেলা

 

নীলফামারী জেলা
চিনি মসজিদ বা চায়না মসজিদ নীলফামারী

নীলফামারী জেলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ


পরিচিতিঃ-

আজকে আলোচনা করব বাংলাদেশের অন্যতম ইতিহাস আর ঐতিহ্যের শহর নীলফামারীকে নিয়ে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের এই জেলাটি রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক জেলা শহর। এই জেলাটি রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ৪০০ কি.মি.  উত্তর পশ্চিম দিকে অবস্থিত। এই জেলার মোট আয়তন ১৬৪৩ বর্গ কি.মি.। জেলার ক্যাটাগরী অনুযায়ী এটি দ্বিতীয় স্তরের প্রশাসনিক ইউনিট। এই জেলাটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা গুলোর মধ্যে আরেকটি । এই জেলার উত্তরে ভারতের শিলিগুড়ি জেলা, পশ্চিমে বাংলাদেশের দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলা, দক্ষিণে রংপুর ও দিনাজপুর জেলা এবং পূর্বে রয়েছে বাংলাদেশের লালমনিরহাট ও রংপুর জেলার অংশ বিশেষ।

এই জেলাটি কর্কটক্রান্তি রেখার সামান্য উত্তরে অবস্থিত।


নামকরণঃ-

 নীলফামারী জেলাকে বলা হয় নীলের দেশ। দেশের অনান্য জেলা থেকে এই জেলা ইতিহাস, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও ভূসংস্থানে এই জেলা অনেক সমৃদ্ধ। তাই এই জেলাটি অনান্য জেলা থেকে কিছুটা ভিন্ন। আজ থেকে প্রায় ২ শত বছর আগে ইংরেজরা এদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য আসে। তারপর তারা এদেশের মানুষকে দিয়ে জোর করে নীল চাষ শুরু করেন। কারণ এদেশের উর্বর জমি অনান্য জেলার তুলনায় অনেক অনেক বেশি উর্বর এবং নীল চাষ করার জন্য বেশী উপযোগী। যার ফলে ইংরেজরা এই অঞ্চলকে বেঁছে নেয়। পরে এখানে তারা নীলকুঠি এবং নীল চাষের খামার গড়ে তুলেন। তখনকার কৃষকদের মুখ থেকে নীল খামার শোনা যেত বেশি করে। এরপর আস্তে আস্তে নীল খামারী নাম হয়। আর এই নীল খামারীর অপভ্রংশ হিসেবে উদ্ভব হয় নীলফামারী নামের। এই হলো নীলফামরী জেলার নামকরণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। এই জেলাটির প্রশাসনিক বিভাগীয় কোড ৫৫৭৩।

বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় এই দেশের শতকরা প্রায় ৯০% মানুষই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত। তেমনি নীলফামারী জেলার প্রায় শতকরা ৬৮.৫ ভাগ মানুষই কৃষি কাজ করে জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। জেলাটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী হওয়ায় এখানে ঢাকার মত বড় বড় শিল্প-কারখানা গড়ে উঠেনি। যার ফলে কৃষিই এখানকার একমাত্র অর্থনীতি।

 

নীলফামারী জেলা
উত্তরা অর্থনৈতিক অঞ্চল নীলফামারী

জেলার জনসংখ্যাঃ-

এই জেলাটির মোট জনসংখ্যা ২,০৯২,১৬১ জন। ২০২২ সালের জনশুমারী ও গ্রহগণনা অনুযায়ী তথ্য।মোট জনসখ্যার মধ্যে পুরুষ রয়েছে ১,০৪১,৫৮২ জন ও নারী রয়েছে ১,০৫০,৪৯৯ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের সংখ্যা ৮০ জন।  জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী প্রতি বর্গ কি.মি. তে লোক বসবাস করে ১২৭৩.৩৭৯ জন।


জেলার আয়তন -

নীলফামারী জেলার মোট আয়তন ১৬৪৩ বর্গ কি.মি.


নীলফামারী জেলার মোট ভোটার সংখ্যা -

নীলফামারী জেলার মোট ভোটার সংখ্যা ৩,৭২,৫৪০ (২০১৮ সালের গননা অনুযায়ী) জন।

এই জেলায় মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান এবং অনান্য ধর্মের লোক বসবাস করে। এই জেলার স্বাক্ষরতার হার শতকরা ৬৯.৬৯%। যা ঢাকার তুলনায় অনেক কম।


প্রশাসনিক অঞ্চলঃ-

নীলফামারী জেলায় মোট ৬টি উপজেলা এবং ৪টি পৌরসভা রয়েছে এবং ৬০টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে।

উপজেলা গুলোর নাম হলোঃ-

১. নীলফামারী সদর উপজেলা, ২. ডোমার উপজেলা, ৩. ডিমলা উপজেলা, ৪. জলঢাকা উপজেলা, ৫. কিশোরগঞ্জ উপজেলা ও ৬. সৈয়দপুর উপজেলা।

আর পেরৈসভাগুলো হলোঃ  ১. নীলফামারী পৌরসভা, ২. সৈয়দপুর পৌরসভা, ৩. ডোমার পৌরসভা এবং ৪. জলঢাকা পৌরসভা।

নীলফামারী জেলা

বিশেষ অর্থনৈকিত অঞ্চল


নদ-নদীঃ-

এই জেলার প্রধান নদ নদীগুলো হেলা; তিস্তা, বুড়িতিস্তা, বুড়িখোড়া, চাড়ালকাঠা, দেওনাই, বামনডাঙ্গা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য নদ ও নদী।


 

অর্থনীতিঃ-

এই জেলার প্রায় ৬৮.৫% লোক কৃষি কাজ করে থাকেন। এই জেলাটি কৃষি নির্ভর একটি জেলা।

জেলার অন্যতম অর্থকারী ফসল হলো ভুট্টা ও মরিচ। জেলাটির ২টি উপজেলা ডিমলা ও জলঢাকা তিস্তা নদীর অববাহিকায় হওয়ায় এখানে প্রচুর পরিমাণে ভুট্টার চাষ হয়।এছাড়াও অনান্য ফসল যেমন; ধান, পাট, সরিষা,গম ও তামাক প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হয়।

নীলফামারী  জেলা

নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়

 দর্শনীয় স্থানঃ-

নীলফামারী জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান সমূহ নিচে আলোচনা করা হলোঃ

 এই জেলায় অনেক সুন্দর সুন্দর দর্শনীয় স্থান রয়েছে। কারণ এখানে ইংরেজরা তাদের ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য এখানে সে সময় ঘাঁটি গেড়ে ছিল। ইংরেজদের ব্যবহৃত অনেক সুন্দর সুন্দর ঐতিহ্য এখানে এখনও বিদ্যমান। আর এগুলো হলো;

১. নীলসাগর দিঘী বা বিরাট রাজার দিঘী, এর আদি নাম ছিল- বিন্যাদিঘী।

২. কুন্দুপুকুর মাজার, ৩. ডিমলা ফরেস্ট বাগান, ৪. চীনা মসজিদ, ৫. ভীমের মায়ের চুলা, ৬. হযরত শাহ কলন্দর মাজার, ৭. ময়নামতির দূর্গ, ৮. হরিশচন্দ্রের পাঠ, ৯. সৈয়দপুর চার্চ, ১০. উত্তরা ইপিজেড, ১১, সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা, ১২. দারোয়ানী টেক্সটাইল মিল, ১৩. সৈয়দপুর বিমানবন্দর, ১৪. জলঢাকা মুন্নু পার্ক, ১৫. ডিমলা রাজবাড়ী, ১৬. বালাপাড়া গণ করব।এছাড়াও আরও দর্শনীয় স্থান সমূহ দেখতে পাবেন এখানে ঘুরতে গেলে।

নীলফামারী জেলায় ১টি সেনানিবাসও রয়েছে।

নীলফামারী জেলা

চৌরঙ্গী নীলফামারী

 বিশিষ্ট ব্যক্তিঃ-

এই জেলায় অনেক গুণী ব্যক্তির জন্ম হয়েছে। যারা দেশের জন্য বিরাট অবদান রেখে গেছেন এবং এখনও রেখে যাচ্ছেন। এদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই আজ আমাদের বাংলাদেশ এতদূর পর্যন্ত আসতে পেরেছে। তাই এইসব গুনী লোকদের অবদান বাংলাদেশের মাটিতে অবিস্বরনীয় হয়ে থাকবে অনন্তকাল।

এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু ব্যক্তির পরিচিতি নিচে তুলে ধরা হলোঃ-

১. মশিউর রহমান (যাদু মিঞা) যিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদায় সিনিয়র একজন মন্ত্রী।

২. বিচারপতি মোস্তফা কামাল-তিনি ছিলেন সাবেক প্রধান বিচারপতি।

৩. শফিকুল গনি স্বপন- সাবেক মন্ত্রী।

৪. জাহানারা ইমাম- কথা সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।

৫. খয়রাত হোসেন- তিনি একজন সাবেক মন্ত্রী।

৬. বেবি নাজনিন- জনপ্রিয় কন্ঠ শিল্পী। সারা বাংলাদেশে তার কণ্ঠের জনপ্রিয়তা রয়েছে।

৭. আতিকুল ইসলাম- যিনি ঢাকা সিটির উত্তরের মেয়র।এবং প্রতিষ্ঠিত একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী।

৮. আজহারুল ইসলাম- প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।

৯. মহেশ চন্দ্র রায়- ভাওয়াইয়া গানের শিল্পী।

১০. আনিসুল হক-বিখ্যাত নাট্যকার, লেখক ও সাংবাদিক।

১১. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী- জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব( জ. ১৯৬৮)।

১২. আসাদুজ্জামান নূর- জনপ্রিয় অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ।

১৩. রবীন্দ্রনাথ রায়- ভাওয়াইয়া শিল্পী।

১৪. হরলাল রায়- ভাওয়াইয়া শিল্পী।

১৫. শাহরিন ইসলাম চেীধুরী তুরিন- প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।

১৬. কাজী কাদের- সাবেক মন্ত্রী পূর্ব পাকিস্তান।

১৭. আব্দর রহমান চৌধরী- (১৯৭০ সালের পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্য।

১৮. আরিফ হোসেন মুন- বাংলাদেশ ফুটবল দলের সদস্য।

১৯. জাফর ইকবাল সিদ্দিকী- প্রখ্যাত একজন রাজনীতিবিদ।

২০. আহসান আহমেদ- প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।

এছাড়াও আরও অনেক জ্ঞানী গুনীর জন্মস্থান এবং বসবাস এই জেলায়।


 শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানঃ-

নীলফামারী জেলার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সমূহ নিচে আলোচনা করা হলো। এই জেলায় অনেক সুনামধন্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

তারমধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানের নাম আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।

১ গোড় গ্রাম স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী,

২. নীলফামারী মেডিকেল কলেজ,

৩. বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সৈয়দপুর,

৪. ডোমার সরকারী কলেজ,

৫. নীলফামারী সরকারী মহিলা কলেজ,

৬. নীলফামারী সরকারী কলেজ, নীলফামারী,

৭. মশিউর রহমান ডিগ্রি কলেজ, নীলফামারী,

৮. নীলফামারী টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী,

৯. নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়,

১০. সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাই স্কুল,

১১. ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,

১২. চিলাহাটি সরকারী কলেজ,

১৩. সৈয়দপুর সরকারী বিজ্ঞান কলেজ, সৈয়দপুর,

১৪. ডিমলা ইসলামিয়া ডিগ্রি কলেজ,

১৫. কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,

১৬. ছোটখাতা বহুমুখী ফাজিল মাদ্রাসা, ডিমলাস নীলফামারী,

১৭. সৈয়দপুর সরকারী কলেজ,

১৮. নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,

১৯. সোনারায় উচ্চ বিদ্যালয়, ডোমার,

২০. ডোমার বহুমখী উচ্চ বিদ্যালয়,

২১. ডোমার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়,

২২. জলঢাকা সরকারী কলেজ,

২৩. খাটুরিয়া সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারী,

২৪. সোনারায় সংগলশী উচ্চ বিদ্যালয়,

২৫. ডিমলা রানী বৃন্দারানী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়,

২৬. টেংগনমারী ডিগ্রী কলেজ, জলঢাকা, নীলফামারী,

২৭. ডোমার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,

২৮.  কিশোরগঞ্জ সরকারী কলেজ কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী,

২৯. বড় ভিটা মেধা বিকাশ কিন্ডার গার্ডেন স্কুল, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী,

৩০. কিশোরগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়,

৩১. চড়াইখোলা স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী,

৩২. চড়াইখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নীলফামারী,

৩৩. হাছনা আইডিয়াল পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, বাবরীঝাড়, নীলফামারী সদর,

৩৪. বাবরীঝাড় দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারী সদর,

৩৫. কাঞ্চনপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৬. যাদুরহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নীলফামারী সদর,

৩৭. যাদুরহাট উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারী সদর,

৩৮. বালাগ্রাম কৃষি কলেজ, জলঢাকা, নীলফামারী,

৩৯. জলঢাকা মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়্, জলঢাকা, নীলফামারী,

৪০. ছমির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী,

৪১. হরিশ্চন্দ্রপাঠ স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামারী,

৪২. নগর দারোয়ানী স্কুল এন্ড কলেজ, নীলফামার,

৪৩. বেড়াডাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নীলফামারী,

৪৪. শৌলমারী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, জলঢাকা, নীলফামারী,

৪৫. শৌলমারী গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ, জলঢাকা, নীলফামার,

৪৬. ১৬ নং বটতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দপুর,

৪৭. সাতপাই স্কুল এন্ড কলেজ, সৈয়দপুর,

৪৮. সাতপাই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দপুর,

৪৯. কৈমারী স্কুল এন্ড কলেজ, জলঢাকা, নীলফামারী,

৫০. খুটামারা আলিম মাদ্রাসা, জলঢাকা, নীলফামারী,

৫১. নিতাই হাই স্কুল কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী,

৫২. সৈয়দপুর হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ  ও হাসপাতাল,

৫৩. মুশুরুত পানিয়াল পুকুর  হাই স্কুল কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী,

৫৪. কামারপুর ডিগ্রী কলেজ সৈয়দপুর,

৫৫. সৈয়দপুর মহিলা কলেজ ও

৫৬. লক্ষণপুর স্কুল এন্ড কলেজ, সৈয়দপুর।

এছাড়াও আরও সুনামধন্য বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান নীলফামারী জেলায় গড়ে উঠেছে। নীলফামারী জেলায় আপনাকে ভ্রমণের আমন্ত্রণ রইল। আশা করি এই জেলাটি ভ্রমণ করে আপনি অপনার দেশ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন। অনেক অজাানা তথ্য আপনি ভ্রমণ করলে জানতে পারবেন।

আর আমাদের পোস্টে যদি কোনো ভুল তথ্য থাকে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন।আপনার দেওয়া সঠিক তথ্যের মাধ্যমে আমাদের পোস্টগুলো আরও বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।তাই আপনার জানা আরও সঠিক তথ্য দিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করবেন।

পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করি আরও বেশী বেশী জানতে আমাদের সাথেই  থাকবেন।আর আপনার পরিচিতদেরকে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।

আরও পড়তে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন-

পাবনা জেলার পরিচিতি

কুষ্টিয়া জেলার পরিচিতি

যশোর জেলার পরিচিতি

মানিকগঞ্জ জেলার পরিচিতি

ময়মনসিংহ জেলার পরিচিতি