Thursday, November 9, 2023

মাগুরা জেলা

 

মাগুরা জেলা

মাগুরা জেলা

আজকে আপনাদের সাথে বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর একটি এলাকা মাগুরা জেলাকে নিয়ে আলোচনা করব।


জেলার ইতিহাস-

মাগুরা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

সবুজ প্রকৃতি আর মাঠ-ঘাটে ঘেরা এই জনপদ এক সময় যশোর জেলার আওতাধীন ছিল। ১৭৮৬ সালে যখন যশোর নামে একটি অঞ্চলের নামকরণ করা হয় তখন যশোর অঞ্চলের মধ্যেই এই অঞ্চলটি ছিল। ব্রিটিশ আমলে বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম যে জেলাটি তৈরী হয়েছিল তার নাম যশোর জেলা। আর এই যশোর জেলার আয়তন তখন অনেক বড় থাকার কারণে একজন জেলা কর্মকর্তার পক্ষে এই বিশাল অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছিল না।

 যার কারণে এই যশোর অঞ্চলকে কয়েকটি মহকুমায় বিভক্ত করা হয়। আর তার মধ্য হতে মাগুরা একটি মহকুমা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৮৪৫ সালে মাগুরা অঞ্চলকে মহকুমা করা হয়। মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হবার পর এই মাগুরা মহকুমার প্রথম মহকুমা অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হন মিঃ ককবার্গ। মহকুমা হবার আগে এই অঞ্চলের নাম ছিল ভূষণা ও মোহাম্মদপুর। এই অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে মগ জলদস্যু ছিলেন।

 আর এর কারণে দেশের উত্তরাঞ্চলের মানুষ এই অঞ্চল দিয়ে যাতায়াত করতে পারতেন না। যার কারণে উত্তরাঞ্চলের লোকজনের নিরাপত্তার সুবিদার্থে এই ন্থানে মহকুমা প্রতিষ্ঠা করা হয়। দেশ স্বাধীন হবার পর প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের জন্য ১৯৮৪ সালে মাগুরা মহকুমাকে জেলায় রুপান্তর করা হয়।আর এই মাগুরা জেলার প্রথম ডেপুটি কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হন অরবিন্দু কর। মাগুরা জেলার পোস্ট কোড ৭৬০০ এবং প্রশাসনিক বিভাগের কোড ৪০৫৫।

 

 জেলার ভৌগলিক অবস্থান-

মাগুরা জেলার ২৩ ডিগ্রী ২৯ মিনিট উত্তর অক্ষাংশে এবং ৮৯ ডিগ্রী ২৬ মিনিট পূর্বদ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।

মাগুরা জেলার উত্তরে রাজবাড়ী জেলা, পশ্চিমে ঝিনাইদাহ জেলা, দক্ষিণে যশোর জেলা ও নড়াইল জেলা এবং পূর্বে ফরিদপুর জেলা অবস্থিত।


জেলার আয়তন-

মাগুরা জেলার আয়তন মোট ১০৪৯ বর্গ কি.মি.।

 

জনসংখ্যা-

মাগুরা জেলার মোট জনসংখ্যা ১,০৩২,৯৭৬ জন। এটি ২০২২ সালের জনশুমারী ও গৃহগণনা তথ্য অনুযায়ী।

এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৫০৮,৯৪০ জন ও নারীর সংখ্যা ৫২২,৮২৬ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ হলো ৪৮ জন

এই জেলায় প্রতি বর্গ কি.মি. তে বসবাস করেন ৯৮৪.৭২ জন।


জেলার মোট ভোটার -

জেলার মোট ভোটার সংখ্যা ৫৩৪,১১৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ২৬০,১৬৯ জন এবং নারী ভোটার সংখ্যা ২৭৩,৯৪৬ জন।

 

মাগুরা জেলাটি মোট ৪টি উপজেলা, ৪টি থানা, ২টি সংসদীয় আসন, পৌরসভা ১টি, ইউনিয়ন ৩৬টি, গ্রাম ৭৩০টি ও ৫৩৭টি মৌজা নিয়ে গঠিত।

জেলার ৪টি উপজেলার নামগুলো হলো-

১. মাগুরা সদর উপজেলা, ২. শালিখা উপজেলা, ৩. ‍মোহাম্মদপুর উপজেলা ও ৪. শ্রীপুর উপজেলা। উপরোক্ত ৪টি উপজেলাই ৪টি থানা। আর ১টি পৌরসভা মাগুরা পৌরসভা।

 জেলার সংসদীয় আসন ২টি। মাগুরা ১ (মাগুরা সদর উপজেলা ও শ্রীপুর উপজেলা) এবং মাগুরা ২ (শালিখা ও ‍মোহাম্মদপুর উপজেলা) নিয়ে গঠিত।


 মাগুরা জেলার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের তালিকা-

মাগুরা জেলার স্বাক্ষরতার হার ৫০.৬%।

মাগুরা জেলায় ২টি সরকারী কলেজ এবং ২৪টি বেসরকারী কলেজ রয়েছে। মাধ্যমিক বিদ্যালয় সরকারী আছে ২টি এবং বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় আছে ১৪৭টি, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট আছে ১টি, নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় আছে ৩০টি, মাদ্রাসা আছে ৭২টি, বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজ ৪টি, কারিগরী কলেজ আছে ১৫টি, টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে ১টি ও আইন মহাবিদ্যালয় আছে ১টি।

এছাড়াও আরও অসংখ্য কিন্ডার গার্ডেন, মাদ্রাসা, বেসরকারী স্কুল রয়েছে মাগুরা জেলায়।

এই জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের নাম সমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো-

১. মাগুরা মেডিকেল কলেজ,

২. সরকারী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ,

৩. শ্রীপুর সরকারী কলেজ,

৪. মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট,

৫. আমিনর রহমান কলেজ, মোহাম্মদপুর, মাগুরা,

৬. সরকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাদুজ্জামান কলেজ, মোহাম্মদপুর, মাগুরা।

উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তালিকা-

৭. মাগুরা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, (সরকারী),

৮. কালেক্টর কলেজিয়েট স্কুল (এমপিও),

৯. মাগুরা আব্দুল গনি একাডেমি, (সরকারী),

১০.  মাগুরা সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, (সরকারী),

১১. রাউতরা হৃদয়নাথ স্কুল এন্ড কলেজ, (সরকারী),

১২.মাগুরা পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয়, (সরকারী),

১৩. নাকোল রাইচরণ  মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

১৪. মাগুরা দুধমল্লিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

১৫.শত্রজিতপুর কালিপ্রসন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

১৬. হাজিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

১৭. রাজপাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

১৮. মাগুরা আল আমিন একাডেমি, (বেসরকারী),

১৯. নহাটা রাণী পতিত পাবনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

২০. আবালপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

২১. বেরইল বাজার উচ্চ বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

২২. পুলুম গোলাম ছরোয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয়,

২৩. খলিশাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, (বেসরকারী),

২৪. নহাটা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল, (বেসরকারী),

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তালিকা-

২৫. মাগুরা পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় (সরকারী),

২৬. মাগুরা মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

২৭. রাউতরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

২৮. নাকোল সরকারী প্রাথমিকি বিদ্যালয়,

২৯. সীমাখালী মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩০. শ্রীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩১. রাজাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩২. নহাটা মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৩. মোহাম্মদপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৪.বেজড়া- নারান্দীয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৫. ঘোড়ানাছ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৬. নহাটা বাইরপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৭. রামচন্দ্রপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৮. টিকেরবিলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৩৯. নহাটা আদর্শ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৪০. বেঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৪৫. দীঘলকান্দি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৪৬. লক্ষীপুর বাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৪৭. তেঘরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৪৮. বেরইল মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৪৯. খলিশাখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৫০.কোদলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,

৫১. করন্ডী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

আরও পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

গাজীপুর জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান



নদ-নদীর তালিকা -

বাংলাদেশ নদী মাতৃক দেশ। এদেশের বুক চিরে অসংখ্য নদ-নদী বয়ে চলেছে। নদী আমাদের দেশের জন্য এক বিশেষ নেয়ামত। আমরা আমাদের দেশের নদী গুলো থেকে বর্ষা মৌসুমে নদীর পানির সাথে পলি মাটি পেয়ে থাকি । নদীর পানি যখন ফসলি জমির মধ্য দিয়ে বয়ে যায়, তখন পানির সাথে অসংখ্য পলি মাটি আমাদের ফসলের মাঠে এসে জমা পড়ে। আর আমাদের দেশ কৃষি প্রধান দেশ। আমাদের দেশের প্রায় ৮০% মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সাথে সম্পৃক্ত। কৃষিই আমাদের দেশের অর্থনীতির একমাত্র চালিকা শক্তি। আর নদীর পলি মাটি জমিতে পড়লে আমাদের ফসলের জমি অনেক উর্বর হয়। জমি উর্বর হলে ফসল ভালো জন্মে।

নদী থেকে মাছ ধরে আমাদের দেশের জেলেরা তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। আমরা আমাদের মাছের চাহিদা এই নদী থেকেই মেটাই। আবার আমাদের দেশের মাছ বিদেশেও রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি।

আবার আরেক দিকে নদী আমাদের দেশের জন্য অভিশাপও বটে। কারণ বর্ষা মৌসুমে নদীর ভাঙ্গন শুরু হয়। আমাদের ঘর-বাড়ি, ফসলের মাঠ, রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার সব ভেঙ্গে যায়। আমরা হাজার হাজার কোটি টাকার লোকসানে পড়ে যাই। রাস্তা-ঘাটগুলো ভেঙ্গে গেলে আমাদের যাতায়াত ব্যসস্থার ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়।

মাগুরা জেলার প্রধান প্রধান  নদ-নদীর তালিকা নিচে দেওয়া হলো-

১. গড়াই নদী,

২. হানু নদী,

৩. মধুমতি নদী,

৪. নবগঙ্গা নদী,

৫. মুচিখালী নদী,

৬. ফটকি নদী,

৭. মরাকুমার নদ,

৮. আলমখালি নদী,

৯.চিত্রা নদী,

১০. ভৈরব নদী,

১১. কুমার নদ,

১২. বেগবতী নদী ও

১৩. সিরাজপুর হাওর নদী।

 আরও পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

পাবনা জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান



মাগুরা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ-

মাগুরা জেলায় অনেক সুন্দর ‍সুন্দর প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম দর্শনীয় স্থান রয়েছে।

কিছু ‍কিছু স্থান রয়েছে যা প্রাকৃকতিকভাবেই গড়ে উঠেছে। আর কিছু কিছু স্থান রয়েছে যা মানুষের সৃষ্টি। যখন আপনার মন খারাপ হয়ে যাবে তখন আপনি আপনার মনকে পুনরায় কাজের উপযোগী করে গড়ে তুলতে আপনাকে বিভিন্ন প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে হারিয়ে যেতে হবে। আপনার আশে পাশেই অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। আপনি চাইলেই সেখানে ঘুরে আপনার মন ভালো করতে পারেন।

তো চলুন আজকে আমরা জেনে নেই মাগুরা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহের নাম-

১. গড়াই সেতু,

২. পীর হযরত গরিব শাহ (রা.) এর মাজার  শরীফ, নোহাটা, সব্দালপুর, শ্রীপুর,

৩.রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ-দর্গ এর রাজবাড়ী,

৪. শ্রীপুর জমিদার বাড়ি,

৫.কবি ফররুখ আহমদ এর জন্মস্থান

৬. কবি কাদের নেওয়াজ এর বাড়ী,

৭. তালখড়ি জমিদার বাড়ি,

৮. ‍বিড়াট রাজার বাড়ী,

৯. সিদ্ধেশ্বরী মঠ,

১০. কাদিরপাড়া জমিদার বাড়ি,

১১. বড়াল রাজার বাড়ির ধ্বংসাবশেণ,

১২. পীর তোয়াজ উদ্দীন মাজার এবং দরবার শরীফ,

১৩. ছান্দড়া জমিদার বাড়ি,

১৪. মুক্তিযুদ্ধের চিহ্নঃ মাগুরা পিটিআই চত্ত্বরে গনকবর,

১৫. চন্দীদাস ও রজকিনীর ঐতিহাসিক ঘাট,

১৬. ওয়াবদাপাড়া খাল, বিনোদপুর বাজার, গলাকাটা সেতু (ছাইঘারিয়া) ও

১৭. ছাইঘারিয়া স্মৃতিসৌধ পিটিআই প্রধান ফটক মাগুরা বিশ্বরোড সংলগ্ন।

এছাড়াও আরও অনেক সুন্দর সুন্দর দর্শনীয় স্থান এই জেলায় রয়েছে।

আরও পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

বাংলাদেশের সকল সরকারী পলিটেকনিকের নাম সমূহ


মাগুরা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের বর্গের নাম সমূহ-

প্রতিটি জেলাতেই কিছু গুনীজন থাকেন।যাদেরকে সারা বাংলাদেশসহ দেশের বাইরের লোকজনও তাদের এক নামেই চিনে থাকেন।

বাংলাদেশ বিনির্মাণে  এই সব লোকদের অবদান অনস্বীকার্য। এইসব গুনীজনেরা তাদের কর্মের মাধ্যমে মাটি ও মানুষের মনে রয়ে গেছেন শত শত বছর ধরে।

আসুন আমরা আমাদের দেশের মাগুরা জেলার সেই সব গুনীজনদের নাম সমূহ;

১. কবি কাজী কাদের নেওয়াজ,

২. বীরমুক্তিযোদ্ধা আমির হামজা কবি,

৩. কবি ফররুখ আহমদ,

৪. সাকিব আল হাসান- ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয়দল এবং বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।

৫. সাহিত্যিক মোহাম্মদ লুৎফর রহমান,

৬. অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান,

৭. ফাহিমা খাতুন- ক্রিকেটার,

৮. কাজী রওশন আক্তার- সরকারী কর্মকর্তা,

৯.এ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন- এমএনএ, ক্যাবিনেট মন্ত্রী,

১০. মুন্সী রইল উদ্দীন- সঙ্গীতজ্ঞ,

১১. মুস্তফা মনোয়ার- চিত্রশিল্পী,

১২. মাহমুদুল হাসান ফয়সাল- গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড প্রাপ্ত ব্যক্তি,

১৩. প্রফেসর ডাক্তার  মোহাম্মদ সিরাজুল আকবর- এমপি,

 ১৪. মেজর জেনারেল (অবঃ) মজিদ উল হক (এমপি), সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদ,

১৫. মেজর জেনারেল (অবঃ) এটিএম আব্দুল ওয়াহাব (এমপি), সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদ,

১৬.মোহাম্মদ গোলাম ইয়াকুব বীর প্রতীক- বীর মুক্তিযোদ্ধা,

১৭. আব্দুল হালিম- - গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড প্রাপ্ত ব্যক্তি,

১৮. বনানী চৌধুরী,

১৯. শহীদ সিরাজ উদ্দীন হোসেন- সাংবাদিক,

২০. নিমাই ভট্টাচার্য- সাহিত্যিক,

২১. আবু সালেহ,

২২. দিদার ইসলাম,

২৩. গঙ্গাধর সেন রায়- কবিরাজ ও সংস্কৃত পন্ডিত,

২৪.শ্যুটার শারমিন রত্মা,

২৫. মিয়া আকবর হোসেন,

২৬. এ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান (এমপি),

২৭. শ্রী বীরেন শিকদার এমপি, সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী,

২৮. কাজী সামিউল হক কামাল (এমপি),

২৯.সৈয়দ আতর আলী (এমপি),

৩০. এ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর (এমপি),

৩১. নিতাই রায় চৌধুরী (এমপি) ও

৩২. আব্দুর রশিদ বিশ্বাস (এমপি)।

এছাড়াও আরও অনেক গুনীজনের বসবাস এই জেলায়।

 

আমাদের পোস্টে যদি কোন ধরনের ভুল তথ্য থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্টস করে জানাবেন। আপনার দেওয়া তথ্য যাচাই করে আমাদের প্রতিটি পোস্ট সংশোধন, আপডেট, সংযোজন ও বিয়োজন করা হবে ইনশাআল্লাহ। 

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের সাথেই থাকবেন আর আমাদের অনান্য পোস্টগুলো পড়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ রইল। আমরা অত্যন্ত যত্নসহকারে তথ্য সংগ্রহ করে তথ্যপূর্ণ পোস্টগুলো করে থাকি।


আপনার পরিচিতদেরকে শেয়ার করুন।
আর আপনার জেলার বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথেই থাকবেন।

 

আরও পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-


বান্দরবন জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান,

যশোর জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান,

দিনাজপুর জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান,

পঞ্চগড় জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান,

বাগেরহাট জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান,

মানিকগঞ্জ জেলার পরিচিতি ও দর্শনীয় স্থান।