বরগুনা জেলা
বরগুনা জেলার ইতিহাসবরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহবরগুনা জেলার সকল উপজেলার নামবরগুনা জেলার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার নাম ও ঠিকানাবরগুনা জেলার মোট জনসংখ্যাবরগুনা জেলার মোট ভোটার সংখ্যা
আমাদের আজকের
আলোচনা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা বরগুনা জেলাকে
নিয়ে।
বাংলাদেশ নদী
মাতৃকদেশ। সারা বাংলাদেশ জুড়েই আছে নদ-নদী।
জেলার অবস্থান-
এই জেলাটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম। কারণ এই জেলার সীমানান্ত জুড়ে রয়েছে বঙ্গোপসাগর ও ভারত। আর এই জেলার উত্তরে বাংলাদেশের পিরোজপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ঝালকাঠি জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগার ও পটুয়াখালী জেলা, পশ্চিমে রয়েছে বাগেরহাট ও পিরোজপুর জেলা এবং পূর্বে রয়েছে পটুয়াখালী জেলা। অর্থ্যাৎ এই জেলার তিনপাশ জুড়েই রয়েছে পটুয়াখালী জেলা।
এই জেলায় যাতায়াতের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা হলো ট্রলার বা লঞ্চ। সড়ক পথে বাসে ও আকাশ পথে হেলিকপ্টারেও যেতে পারবেন।
বঙ্গোপসাগরের
ধারে এই জেলাটির অবস্থান হওয়ায় জেলার মানুষের জীবন অনেক ভবাবহ। একদিকে যাতায়াত ব্যবস্থা
তেমন ভালো না। আবার সাগরে যে কোনো সময় ঘূর্ণিঝড় উঠতে পারে। আর ঘূর্ণিঝড় উঠলে সরাসরি
এই জেলার উপর আঘাত হানে। ২০০৭ সালের ১৫ ই নভেম্বর বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সিডর আঘাত হানে।
আর এই সিডরের আঘাতের ফলে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় বরগুনা জেলাটি।
সাগরের পারের
মানুষের জীবন আসলে অনেকটা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, বন্যা লেগেই থাকে। বন্যা
বলতে উপকূলের পারে যাদের বাড়িঘর তারা সকাল সন্ধ্যা জোয়ার ভাটা দেখে থাকে। তবে সেখানে
আমাদের দেশের অনান্য জেলার মতো দীর্ঘসময় বা এক দুই সপ্তাহ পানিতে তলিয়ে থাকে না। সাগরের
পাড়ে জেলাটি হওয়ায় এই জেলায় মাছ পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে। কারণে সাগরে প্রচুর মাছ
থাকে। বরগুনা জেলায় বাংলাদেশের অনান্য জেলার তুলনায় মাছের দাম অনেক কম। আর তাদের প্রধান
পেশাই হলো সাগরের মাছ ধরা। সাগর হতে মাছ ধরে ঢাকাসহ সারা দেশেই মাছ বিক্রি করে থাকেন
তারা। আর আমাদের দেশের সামুদ্রিক মাছ খেতেও অনেক মজা। ঢাকায় সামুদ্রিক মাছের দামও তুলনামূলক
অনান্য মাছের চেয়ে অনেক বেশি।
জেলার ইতিহাস-
বরগুনা জেলাটি
পূর্বে ছিল একটি মহকুমা। ১৯৬৯ সালে বরগুনা জেলাট পটুয়াখালী জেলার একটি মহকুমা ছিল।
পরবর্তীকালে বাংলাদেশের সকল মহকুমাকে ১৯৮৪ সালে জেলায় উন্নতি করা হয়। বরগুনা জেলাটি
১৯৮৪ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারী প্রতিষ্ঠা লাভ করে। দেশের সকল মহকুমাকে জেলায় উন্নতি করার
কারণ হলো প্রতিটি অঞ্চলকে আলাদা আলাদাভাবে প্রশাসনিকভাবে নিয়ন্ত্রন করা। পূর্বে আকার
ও আয়তন বড় থাকার কারণে এটিকে নিয়ন্ত্রন করা একজন জেলা প্রশাসকের পক্ষে অনেকটা কষ্টসাধ্য
ব্যাপার ছিল।
তাই প্রশাসনিক
কাজের সুবিধার্থে মহকুমাকে জেলায় উন্নতি করা হয়।
জেলার আয়তন-
বরগুনা জেলার
আয়তন প্রায় ১৮৩১.৩১ বর্গ কি.মি. বা ৭০৭.০৭ বর্গ মাইল।
বরগুনা জেলার প্রশাসনিক এলাকা-
বরগুনা জেলায়
মোট ৬টি উপজেলা, ৬টি থানা এবং ৪টি পৌরসভা, ৪২টি ইউনিয়ন, ৫৯৩টি গ্রাম এবং ২টি সংসদীয়
আসন নিয়ে গঠিত।
বরগুনা জেলার
৬টি উপজেলার নামগুলো হলো-
১. আমতলী উপজেলা,
২. পাথরঘাটা উপজেলা,
৩. তালতলী উপজেলা,
৪. বামনা উপজেলা,
৫. বেতাগী উপজেলা
ও
৬. বরগুনা সদর
উপজেলা।
আর এই ৬টি উপজেলার
প্রতিটিই একটি করে থানা। আর পৌরসভাগুলো হলো- ১. বরগুনা সদর পৌরসভা, ২. পাথরঘাটা পৌরসভা,
৩. বেতাগী পৌরসভা ও ৪. আমতলী পৌরসভা।
আর ২টি সংসদীয় আসন হলো-
১০৯-বরগুনা ১
(বরগুনা সদর, আমতলী ও তালতলী) উপজেলাকে নিয়ে।
১১০- বরগুনা ২
( বামনা, বেতাগী ও পাথরঘাটা) উপজেলাকে নিয়ে।
জেলার জনসংখ্যা ও ভোটার সংখ্যা-
বরগুনা জেলার মোট জনসংখ্যা সংখ্যা- ১,০১০,৩২৯জন। এটি ২০২২ সালের জনশুমারী ও গৃহগণনা অনুযায়ী।
এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৪৯৪,৬২৫ জন ও নারীর সংখ্যা ৫১৫,৬০৮ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের সংখ্যা ৯৬ জন।
আয়তন অনুসারে এই জেলায় প্রতি বর্গ কি.মি.তে জনসংখ্যার ঘনত্ব ৫৫১.৬৯৭ জন।
জেলায় মোট ভোটার রয়েছে মোট ৭৭২,৫৮১ জন। পুরুষ ভোটার সখ্যা ৩৮৫,১৭৩ জন এবং নারী ভোটার সংখ্যা ৩৮৭,৪০৮ জন। এটি ২০২২ সালের ভোটার তালিকা অনুযায়ী।
বরগুনা জেলার প্রধান প্রধান নদ- নদী -
রবগুনা জেলাটি
বঙ্গোপসাগরের পাড়ে অবস্থিত এবং জেলার প্রধান প্রধান নদীর মধ্যে রয়েছে দেশের অন্যতম
বড় নদী পায়রা, বলেশ্বর, বিষখালী ও খাকদোন নদী। দেশের অন্যতম সমুদ্র বন্দর হচ্ছে পায়রা
সমুদ্র বন্দর। বিদেশে আমদানী ও রপ্তানী করার জন্য সমুদ্রপথের বড় এবং ব্যস্তমত বন্দরের
মধ্যে পায়রা সমুদ্র বন্দরটি অন্যতম।
বরগুনা জেলার কৃষি-
বাংলাদেশ কৃষি
প্রধান দেশ। এই দেশের প্রতিটি জেলায় কম বেশি কৃষি কাজ আছেই। নদী আর কৃষি আমাদের বাঙালীর
জীবনে মিশে গেছে ব্যাপকভাবে। কৃষি আমাদের দেশের একমাত্র চালিকা শক্তি। আমাদের অর্থনীতির
মূল চালিকা শক্তিই হলো কৃষি। আমাদের দেশের উৎপাদিত ফসল দিয়েই আমাদের দেশের অর্থনীতির
চাকা সচল থাকে।
কৃষি কাজ বাঙালীর
শরীরের প্রতিটি কণায় আর রক্তবিন্দুতে মিশে আছে।
দেশের অন্য ৬৩
জেলার মতোই বরগুনা জেলায়ও কম বেশি কৃষি কাজ হয়ে থাকে। বরগুনা জেলার প্রধান প্রধান কৃষির
মধ্যে রয়েছে ধান চাষ, বাদাম চাষ, রবিশস্য চাষ, মরিচ, ডাল, আলু, কুমড়া তরমুজ সহ আরও
অনেক কিছু। তবে সাগর ঘেঁষে জেলাটি অবস্থিত হওয়ায় জেলার অধিকাংশ লোকই মাছ ধরেন। জেলার
মোট কৃষি জমির পরিমাণ ১,০৫,৯২৬ হেক্টর প্রায়। জেলাটিতে মোট কৃষি পরিবার রয়েছে ১,৭৪,৯৮৬
টি। জেলাটিতে সাময়িক পতিত জমির পরিমাণ আনুমানিক ৭০০ হেক্টর প্রায়। তবে এটি সঠিক নয়।
আমাদের দেশের প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতেও এখন সবজি বাগান সহ বিভিন্ন ধরনের কৃষি কাজ হয়ে
থাকে। কাজেই পতিত জমির পরিমাণ আগেকার চাইতে দিন দিন কমে যাচ্ছে এবং যাবে।’
কিন্তু আমাদের
মোট চাষযোগ্য কৃষি জমির পরিমাণ দিন দিন কমেই যাচ্ছে কারণ আমাদের দেশের জনসংখ্যা দিন
দিন বেড়েই চলেছে। যার ফলে কৃষি জমিকে সংকুচিত করে আমাদের দেশে ঘরবাড়ি এবং কারখানা গড়ে
উঠতেছে। আমাদের অল্প জমিতে বেশি পরিমাণে চাষ করতে হচ্ছে। আমাদেরকে উন্নত কৃষি প্রযুক্তি
ব্যবহার করে আমাদের দেশের কৃষিকে বেগবান রাখতে হবে। আমদের দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল
রাখতে হবে।
শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের তালিকা-
আমাদের দেশের
প্রতিটি অঞ্চলেই দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য বাংলাদেশ সরকার শিক্ষার ব্যবস্থা করেছেন।
মানুষের মৌলিক পাঁচটি বিষয়ের মধ্যে শিক্ষা অন্যতম একটি।
টাংগাইল জেলার বিখ্যাত চমচমের ইতিহাস জানতে এখানে ক্লিক করুন
দেশের শতকরা ১০০
ভাগ জনসংখ্যাকে যদিও এখনও শিক্ষার আওতায় আনা সম্ভব হয় নি। তবে ব্যাপকহারে প্রচার ঘটানোর
চেষ্টা চলছে। ৯০ দশকের তুলনায় বর্তমানে দেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয় অথবা বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় গড়ে উঠেছে। তার সাথে আরও রয়েছে মাদ্রাসা।
কাজেই বর্তমান সময়ে অন্তত প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সরকারী এবং বেসরকারীভাবে আমাদের
বাচ্চাদেরকে তাদের অভিবাবকরা পড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন।
আসুন আমরা জেনে
নিই বরগুনা জেলার শিক্ষা – প্রতিষ্ঠানের তালিকা সমূহ-
বরগুনা জেলায়
মোট শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৫৭০টি।
এই জেলায় মোট
২৬টি কলেজ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারী কলেজ ৯টি এবং বাকী ১৭টি বেসরকারী কলেজ। জেলায় মাধ্যমিক
বিদ্যালয় রয়েছে ১৭৪টি যার মধ্যে সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৭টি এবং বেরসকারী মাধ্যমিক
বিদ্যালয় ১৬৭টি। জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে মোট ৯৯৮টি যার মধ্যে সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয় ৭৯৯ টি এবং ১৯৯টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব প্রতিষ্ঠান
আছে মোট ৫২টি । আইন মহাবিদ্যালয় আছে ১টি। মাদ্রাসা আছে ৩৭২টি যার মধ্যে উচ্চতর মাদ্রাসার
সংখ্যা ১২৭টি এবং এবতেদায়ী মাদ্রাসা ২৪৫টি। প্রাইমারী টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট
(পি.টি.আই) আছে ১টি ও বি.এড কলেজ ১টি। টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ২টি, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
আছে ১টি। টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট আছে ১টি ও কারিগরি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান আছে ১৫টি।
বরগুনা জেলার কলেজ সমূহগুলো হলো-
১. বরগুনা সরকারী
মহিলা কলেজ, পশ্চিম চর কলোনি, বরগুনা সদর, বরগুনা।
২. বরগুনা আইডিয়াল
কলেজ, দক্ষিণ বরগুনা, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৩.বরগুনা নিউ
মডেল কলেজ, পশ্চিম বরগুনা, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৪. আয়লা কলেজ,
আদাবাড়িয়া, কেওড়াবুনিয়া,
বরগুনা সদর, বরগুনা।
৫. বরগুনা রেসিডেন্সিয়াল
মডেল কলেজ, দক্ষিণ মনসাতালি, গৌরিচন্না, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৬. ঘটবাড়িয়া
আদর্শ কলেজ, ঘটবাড়িয়া, কেওড়াবুনিয়া, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৭. এম বালিয়াতলী ডি. এন. কলেজ, বান্নি, এম
বালিয়াতলী, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৮. বরগুনা সরকারি কলেজ, বাঁশবুনিয়া, বরগুনা,
বরগুনা সদর, বরগুনা।
৯. ইউনুস আলী খান ডিগ্রি কলেজ, কালীবাড়ি,
গুলিশাখালী, আমতলী, বরগুনা।
১০. আমতলী সরকারি
কলেজ, কলেজ রোড, আমতলী পৌরসভা, আমতলী, বরগুনা।
১১. বকুলনেছা মহিলা কলেজ, মহিলা কলেজ সড়ক,
চাওড়া, আমতলী, বরগুনা।
১২. টিয়াখালী
কলেজ, উত্তর টিয়াখালী, আমতলী, বরগুনা।
১৩. ড. মোঃ শহিদুল
ইসলাম কলেজ, চড়কগাছিয়া, আড়পাঙ্গাশিয়া, আমতলী, বরগুনা।
১৪. বেগম ফায়জুন্নেসা
মহিলা ডিগ্রী কলেজ, কলাগাছিয়া, বামনা, বরগুনা।
১৫. হলতা ডৌয়াতলা
ওয়াজেদ আলী খান কলেজ, ডৌয়াতলা, বামনা, বরগুনা।
কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস জানতে এখানে ক্লিক করুন
১৬. পাথরঘাটা
কলেজ, গোটাবাছা, পাথরঘাটা, বরগুনা,
১৭. সরকারী হাজী
জালাল উদ্দিন মহিলা কলেজ, হাজী জালাল উদ্দিন রোড, পাথরঘাটা, বরগওনা।
১৮. সৈয়দ ফজলুল
হক ডিগ্রী কলেজ, লেমুয়া, রায়হানপুর, পাথরঘাটা, বরগওনা।
১৯. তালতলী সরকারী
কলেজ, চরপাড়া, ছোটবগি, তালতলী, বরগুনা।
২০. বেতাগী সরকারী
কলেজ, বেতাগী, বেতাগী, বরগুনা।
২১. ডাঃ আছমত
আলী কলেজ, হোসনাবাদ, বেতাগী, বরগুনা।
২২. কাউনিয়া কলেজ,
কাউনিয়া, বুড়া মজুমদার, বেতাগী, বরগুনা।
২৩. ওহিদুর রহমান
শাহীন মহিলা কলেজ, কাজিরাবাদ, বেতাগী, বরগুনা।
২৪. চান্দখালী
মোশাররফ হোসেন ডিগ্রি কলেজ, আয়লা চান্দখালী, কাজিরাবাদ, বেতাগী, বরগুনা।
২৫. সরকারী বামনা
কলেজ, পূর্ব শফিপুর, বামনা, বরগুনা।
২৬. বরগুনা দারুল
উলুম নেছারিয়া কামিল মডেল মাদ্রাসা, মাদ্রাসা সড়ক, ৮ নং ওয়ার্ড, বরগুনা পৌরসভা, বরগুনা।
২৭. বদরখালী ইসলামিয়া
আলিম মাদ্রাসা, বদরখালী, বদরখালী, বরগুনা সদর, বরগুনা।
২৮. পূর্ব গুদিঘাটা
ছালেহিয়া কামিল মাদ্রাসা, বুড়িরখাল, ফুলঝুড়ি, বরগুনা।
২৯. চরকগাছিয়া
ফাযিল মাদ্রাসা, চরকগাছিয়া, বুড়িরচর, বরগুনা।
৩০. আমতলী বন্দর
হোসাইনিয়া ফাযিল মাদ্রাসা, সদরপাড়া, আমতলী, বরগুনা।
৩১. গাজীপুর সিনিয়র
ফাযিল মাদ্রাসা, গাজীপুর, আঠারোগাছিয়া, আমতলী, বরগুনা।
৩২. কুতুবপুর
ফাযিল মাদ্রাসা, কৃষ্ণ নগর, কুকুয়া. আমতলী, বরগুনা।
৩৪. বামনা সদর
আর রশিদ ফাযিল মাদ্রাসা, কলাগাছিয়া, বামনা, আমতলী, বরগুনা।
৩৫. ছোনবুনিয়া
ডৌয়াতলা আর রহমান আলিম মাদ্রাসা, ছোনবুনিয়া, বুকাবুনিয়া, বামনা, বরগুনা।
৩৬. ঘটখালী আমিন
উদ্দিন মহিলা আলিম মাদ্রাসা, ঘটখালী, আমতলী, বরগুনা।
৩৭. দারুল ইসলাম
মহিলা আলিম মাদ্রাসা, বাসস্ট্যান্ড বেতাগী পৌরসভা, বরগুনা।
৩৮. রহমতপুর আলিম
মাদ্রাসা, লহ্মীপুরা বেতাগী, বরগুনা।
৩৯. ফুলতলা মোহাম্মদিয়া
আলিম মাদ্রাসা, ফুলতলা, বেতাগী, বরগুনা।
৪০. করুনা মোকামিয়া
কামিল মাদ্রাসা, করুনা, মোকামিয়া, বেতাগী, বরগুনা।
৪১. বরগুনা টেকনিক্যাল
এন্ড বিএম কলেজ, বরগুনা সদর, বরগুনা।
সুন্দরবনের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন
৪২. ইঞ্জিনিয়ার
সুলতানা ছালেহ টিবিএম কলেজ, বড় গৌরিচন্না, গৌরিচন্না, বরগুনা সদর।
৪২. বরগুনা টেকনিক্যাল
স্কুল এন্ড কলেজ, চড়কগাছিয়া, বুড়িরচর, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৪৩. টেক্সটাইল
ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, চরকলোনি, বরগুনা, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৪৪. বরগুনা পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউট, চনকলোনি, বরগুনা, বরগুনা সদর, বরগুনা।
৪৫. চাওড়া কারিগরি
ও কৃষি কলেজ, চন্দ্রা, আমতলী, বরগুনা।
৪৬. শেখ হাসিনা
টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, কালীবাড়ী, আমতলী, বরগুনা।
৪৭. গুলিয়াখালী
আলহাজ্ব আব্দুল খালেক বিএম কলেজ, গুলিয়াখালী, আমতলী, বরগুনা।
৪৮. চৌধুরী মাসুম
টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমন্ট কলেজ, টেকনিক্যাল কলেজ সড়ক, পাথরঘাটা, বরগুনা।
৪৯. মাজহার উদ্দিন
টেকনিক্যালয় বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজ, জ্ঞানপাড়া, নাচনাপাড়া, পাথরঘাটা, বরগুনা।
৫০. চৌধুরী মাসুম
কৃষি প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, হাতেমপুর, পাথরঘাটা, বরগুনা।
মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক এবং মাদ্রাসার তালিকা-
৫১. আয়লা পাতা
কাটা সোনার বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়,
৫২. আয়লা মাধ্যমিক
বিদ্যালয়,
৫৩. আমতলী এ কে
আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৫৪. ইটবাড়ীয়া
কদমতলা স্কুল এন্ড কলেজ,
৫৫. উদয়ন নিম্ন
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৫৬. উত্তর কুমারখালী
বালিকা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৫৭. কেওড়াবুনিয়া
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৫৮. কড়াইতলা সোনাখালী
গগন মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৫৯. গুদিঘাটা
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬০. গর্জন বুনিয়া
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬১.গৌরিচন্না
নবাব সলিমুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬২. গাজী মাহমুদ
নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৩. চরকগাছিয়া
প্রগতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৪. চালিততলা
কেবি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৫. চালিতাতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৬. ছোট গোরিচন্না
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৭. ছোট লবণ গোলা
হাাজর বিঘা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৮. জি. এন. এস.
আদর্শ বালিকা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৬৯. ডালভাংগ বিএম
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭০.ডেমাগুলিশাখালী হাকিমিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭১. তেতুলবাড়িয়া
মাধ্যামিক বিদ্যালয়,
৭২. নিমতলী আজিজাবাদ
চর মাইঠা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭৩. নলী মুসলিম
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭৪. নলী মাইঠা
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭৫. নাপিতখালী
পঞ্চগ্রাম মাধ্যামিক বিদ্যালয়,
৭৬. পুরাকাটা
বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭৭. পুলিশ লাইন
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭৮. পূর্বরায়ভোগ
বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৭৯. পরিরখাল মাধ্যমিক
বিদ্যালয়,
৮০. ফুল ঢলুয়া
কাঁঠালতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮১. ফুলঝুড়ি মাধ্যমিক
বিদ্যালয়,
৮২. বরগুনা সরকারী
বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮৩. বরগুনা জেলা
স্কুল,
৮৪. বরগুনা কলেজিয়েট
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮৫. বাবুগঞ্জ
আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮৬. বরগুনা আদর্শ
বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮৭. বরগুনা ডি
কে পি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮৮. বাঁশ বুনিয়া
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৮৯. বরগুনা মাইঠা
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯০. বালিয়াতলী
সিটি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯১. বাওয়ালকর
ডি কে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯২. বুড়িরচর এ
এম জি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৩. মনসাতলী লাকুরতলা
এবিআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৪. মহিসিন উদ্দিন
নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৫. রায়ের তবক
জে এম মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৬. রোডপাড়া শহীদ
স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৭. রায়ভোগ কদম
তলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৮. লেমুয়া পি
কে বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
৯৯. লেমুয়া আদর্শ
মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
১০০. লেমুয়া খাজুরা
পি কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
১০১. লাকুরতলা
সোনার বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
১০২. শিয়ালিয়া
এম আই মাধ্যমিক বিদ্যায়ল,
১০৩. সোনাখালী
নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়,
১০৪. নাসিমা মুজিবর
নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ও
১০৫. রাখাইনপাড়া
বিপিএস নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
এছাড়াও আরও সুনামধন্য
শিক্ষা- প্রতিষ্ঠান বরগুনা জেলায় রয়েছে। সরকারী ও বেসরকারী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই
আমাদের দেশের শিক্ষার জন্য এবং শিক্ষিত জাতি বিনির্মাণে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলেছে।
দর্শক আপনার জানা এবং এলাকার কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম বাদ পড়লে আমাদের কমেন্ট
বক্সে উপযুক্ত তথ্যসহকারে কমেন্ট করুন। আমরা আপনার দেওয়া তথ্য যাচাইপূর্বক আমাদের ওয়েব
সাইটে নতুন করে আপডেট করব।
বরগুনা জেলার
দর্শনীয় স্থান-
বরগুনা জেলায়
বিভিন্ন প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
আপনারা বরগুনা
জেলায় ঘুরতে গেলে অবশ্যই সেখান থেকে ঘুরে আসবেন।
দর্শনীয় স্থানগুলো হলো-
১. টেংরাগিরী
ইকোপার্ক (সোনাকাটা) – এটি তালতলী উপজেলায়। আমতলী ও তালতলী যাওয়ার সময় আপনি তালতলী
উপজেলায় গেলে সেখান থেকে মোটর সাইকেল যোগে সহজেই ভ্রমণ করে আসতে পারবেন।
২. বিবিচিনি শাহী মসজিদ- এটি বরগুনা জেলার বেতাগী উইনিয়নে
অবস্থিত। আপনি বেতাগী উপজেলায়অ যাবার পর সেখান থেকে ১০ কি.মি. দূরে বিবিচিনি ইউনিয়নে
গেলে সেটি দেখতে পারবেন।
৩. বিহঙ্গ দ্বীপ-
এটি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলায় অবস্থিত। পাথরঘাটা উপজেলায় যাবার পর সেখান থেকে
আপনাকে যেতে হবে রূইতা গ্রামের বটতলাতে। সেখান থেকে আপনকে ট্রলারে করে যেতে হবে বিহঙ্গ
দ্বীপে।
৪. বুকাবুনিয়া
মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ – বরগুনা জেলাটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ৯ নং সেক্টরের
অধীনে ছিল। এটির আবার সাব সেক্টর ছিল বরগুনা জেলার বামন উপজেলা। বামনা উপজেলার বুকাবুনিয়া
ইউনিয়নটি ছিল সাব সেক্টরের হেড। মুক্তিযুদ্ধের এই স্মৃতিকে ধরে রাখতে ২০১৩ সালের ১৯
শে নভেম্বর বাংলাদেশ সরকার এখানে একটি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভ তৈরী করেন।
৫. হরিণ ঘাটা
ইকো পার্ক – পাথরঘাটা উপজেলায় অবস্থিত। পাথরঘাটার অন্যতম দর্শনীয় স্থান হলো এই হরিণ
ঘাটা ইকো পার্কটি।
৬. সিডর স্মৃতি স্তম্ভ – ২০০৭ সালে বাংলাদেশে ভয়াবহ এক ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। আর এই ঘূর্ণি ঝড়ের নাম ছিল সিডর। এই সিডরের আঘাতের কারণে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় বরগুনা জেলাটি। ঘূর্ণিঝড় সিডরের কারণে জেলাটি সাগরের পানিতে প্লাবিত হয়ে যায়। তখন ঐ এলাকায় শুকনো উচু জমি কোথায় পাওয়া যাচ্ছিল না। সিডরে ২৯ জন লোক মারা যাবার পরে এদের জন্য কবর দেওয়ার মত জায়গার প্রচন্ড সংকট দেখা দিলে বরগুনা সদর উপজেলার নলটানা ইউনিয়নের গর্জনবুনিয়া গ্রামের একটি উঁচু স্থানে মাত্র ১৯ টি করব খুড়ে সেখানে ২৯ জন মৃত ব্যক্তির লাশ দাফন করা হয়।
আর এই সিডরে নিতহ
এবং ক্ষতিগ্রস্থদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং স্বরণীয় করে রাখলে বরগুনা জেলা
প্রশাসক এখানে সিডর স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণ করেন।
৬. শুব সন্ধ্যা
সমুদ্র সৈকত – এটি বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলায় অবস্থিত। আপনারা এখানে বাস যোগে যেতে
পারবেন। তালতলী উপজেলার ১৫ কি.মি. দক্ষিন-পশ্চিমে নিশানাবাড়িয়া ইউনিয়নের নলবুনিয়া এলাকায়
এই দর্শনীয় স্থান টি।
৭. লালদিয়া বন
– বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলায় এই লালদিয়া বন অবস্থিত। আপনারা পিরোজপুর হয়েও সহজেই
এই লাল দিয়া বনে ঘুরতে যেতে পারবেন।
৮. রাখাইন পল্লী
– এটি তালতলী উপজেলায় অবস্থিত। আপনারা আমতলী ও তালতলীর প্রধান সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময়
এই রাখাইন পল্লীতে যেতে পারবেন।
৯. মৎস পাইকারী
বিক্রয় কেন্দ্র – এই বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলায় অবস্থিত। আপনরা এখান থেকে পাইকারী
এবং কম মূল্যে সামুদ্রিক মাছ ক্রয় করতে পাবেন।
১০. মোহনা পর্যটন
কেন্দ্র – এটি বরগুনা সদরের বালিয়াতলী এলাকায় অবস্থিত। আপনার মোটর সাইকেল যোগে ৪০-
৪৫ মিনিটে সেখানে পৌঁছাতে পারবেন।
১১. বঙ্গবন্ধু নৌকা জাদুঘর
বরগুনা জেলার বিখ্যাত ও গুনীজনের নাম সমূহ-
বাংলাদেশের প্রতিটি
জেলাতেই অনেক গুনীজন জন্ম নিয়েছেন। যাদের কে আমার চিরকাল মনে রাখি। আমরা হয়তো অনেকেই
এই সব গুনী ব্যক্তিদের নাম জানি তবে এর কোন জেলার লোক তা অনেকেই জানি না। আর গুনী ব্যক্তিরা
তাদের জেলার বা জন্মস্থানের নামের মাধ্যমে পরিচিত হয় না। তারা তাদের কর্ম, শ্রম ও সাফল্যের
মাধ্যমেই সারা দেশে গ্রহন যোগ্যতা এবং পরিচিতি লাভ করেন।
আসুন জেনে নিই
বরগুনা জেলার গুনী ব্যক্তিদের নাম-
১. অধ্যাপক মোঃ
আখতারুজ্জামান – উপচার্য ঢাবি।
২. হুমায়ন কবির
হিরু- রাজনীতিবিদ।
৩. শাহজাদা আবদুল মালেক খান - তিনি ১৯৭০ সালে
আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে পাথরঘাটা ও বরগুনা আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবং
১৯৭৩ সনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজবুর রহমানের মন্ত্রীপরিষদের শিল্প প্রতিমন্ত্রী হিসেবে
যোগ দেন। ২০০৭ সালে তিনি মারা যান।
৪. অধ্যাপক সৈয়দ
ফজলুল হক - বরগুনা জেলার পাথরঘাটা থানায় রায়হানপুর গ্রামে।
৫. জনাব সেলিনা
হোসেন - নির্বাহী পরিচালক ফারিয়া লারা ফাউন্ডেশন। বাংলা একাডেমীর সাবেক পরিচালক ।বর্তমানে
লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত আছেন।
৬. দেলোয়ার হোসেন
– রাজনীতিবিদ।
৭. মোশারফ হোসেন
ফরাজী – তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা।
৮. গোলাম সবুর
টুলু – রাজনীতিবিদ।
৯. জাফরুল হাসান
ফরহাদ – তিনি জাতীয় পার্টির একজন নেতা। সাবেক সাংসদ এবং জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
১০. মীর সাব্বির
– বাংলা নাটকের একজন সুনামধন্য অভিনেতা।
১১. ধীরেন্দ্র
দেবনাথ শম্ভু – রাজনীতিবিদ।
১২. শওকত হাসানুর
রহমান রিমন – রাজনীতিবিদ।
এছাড়াও আরও অনেক
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগন রয়েছেন এই জেলায়।
আমাদের পোস্টে
যদি কোনো ভুল তথ্য থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা যাচাই পূর্বক আমাদের পোস্টটি
আপডেট করব ইনশাআল্লাহ।
আরও পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-
পাবনা জেলার ইতিহাসএবং দর্শনীয় স্থান
মানিকগঞ্জ জেলার
সিরাজগঞ্জ জেলার ইতিহাস এবং দর্শনীয় স্থান
কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস এবং দর্শনীয় স্থান
গাজীপুর জেলার ইতিহাস এবং দর্শনীয় স্থান
মাগুরা জেলার ইতিহাস এবং দর্শনীয় স্থান
যশোর জেলার ইতিহাসএবং দর্শনীয় স্থান
ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস এবং দর্শনীয় স্থান